টিন সার্টিফিকেট বাতিল করার নিয়ম

টিন সার্টিফিকেট বাতিল করার নিয়ম : কোনো কারণে যদি আপনি আপনার টিন সার্টিফিকেট বাতিল করতে চান। তাহলে আজকের এই লেখা টি শুধুমাত্র আপনার জন্য লেখা হয়েছে।

টিন সার্টিফিকেট বাতিল করার নিয়ম
টিন সার্টিফিকেট বাতিল করার নিয়ম

কেননা, আজকে আমি টিন সার্টিফিকেট বাতিল করার প্রত্যেকটি বিষয় কে ধাপে ধাপে দেখিয়ে দিবো। তো আপনি যদি আপনার টিন সার্টিফিকেট বাতিল করতে চান। তাহরে আজকের পুরো লেখাটি মন দিয়ে পড়ুন।

সত্যি বলতে আমাদের মধ্যে এমন অনেক মানুষ আছেন। যারা মূলত স্থায়ীভাবে করযোগ্য আয় করতে পারেনা। তো যদি কোনো কারণে আপনিও সেই ব্যক্তিদের তালিকায় পড়েন। তাহলে আপনাকে সেই টিন সার্টিফিকেট বাতিল করার প্রয়োজন হবে।

টিন সার্টিফিকেট বাতিল কেন করবেন?

একজন ব্যক্তির টিন সার্টিফিকেট বাতিল করার বিভিন্ন কারন থাকতে পারে। যেমন, আমরা অনেকেই স্থায়ী ভাবে করযোগ্য যে আয় এর পরিমান আছে। সেই পরিমান অর্থ ইনকাম করতে পারিনা।

তো যখন আপনারও এমন সময় আসবে। তখন আপনাকেও টিন সার্টিফিকেট বাতিল করার প্রয়োজন হবে। কিন্তুু এই টিন সার্টিফিকেট বাতিল করতে চাইলেই আপনি সহজেই তা বাতিল করতে পারবেন না।

কেননা এখন পর্যন্ত সরাসরি টিন সার্টিফিকেট বাতিল করার মতো সুবিধা প্রদান করা হয়নি। কারন, আপনি যদি আমাদের বাংলাদেশ এর আয়কর এর নিয়মাবলি ভালো ভাবে লক্ষ্য করেন। তাহলে সেখানে কোথাও টিন সার্টিফিকেট বাতিল করার মতো কোনো তথ্য দেখতে পারবেন না।

তবে সেখানে একটি কথা ষ্পষ্ট করে বলা আছে। সেটি হলো, যদি কোনো একজন ব্যক্তির পরপর ৩ বছর করযোগ্য আয় না থাকে। তাহলে সেই ব্যক্তিকে উক্ত সময়ে কোনো ধরনের আয়কর রিটার্ন দাখিল করার প্রয়োজন পড়বে না।

আর এই সময়ে আপনি আপনার টিন সার্টিফিকেট বাতিল করার জন্য আবেদন করতে পারবেন। এবং যখন আপনি আবেদন করবেন।

আপনি আরোও দেখতে পারেন…

তখন আয়কর কর্তৃপক্ষ যথেষ্ট বিচার বিবেচনা করার পর যদি তাদের কাছে আপনার আবেদন গ্রহনযোগ্য মনে হয়। তাহলে আপনি আপনার টিন সার্টিফিকেট বাতিল করতে পারবেন।

টিন সার্টিফিকেট এর কাজ কি?

আমরা সকলেই জানি যে, ট্যাক্সপেয়ার আইডেনটিফিকেশন নাম্বার কে সংক্ষেপে বলা হয়, টিন। এবং উক্ত টিন সার্টিফিকেট এর মধ্যে যে নম্বর আছে সেটি খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি নম্বর। এর কারণ হলো, উক্ত নম্বর এর মাধ্যমে গোটা বাংলাদেশের সকল করদাতাদের শনাক্ত করা সম্ভব।

আর আপনি যদি একান্ত ভাবে জানতে চান যে, টিন সার্টিফিকেট এর কাজ কি। তাহলে আমি আপনাকে বলবো যে, এই সার্টিফিকেট এর মধ্যে থাকা নম্বরটি কিছু জাতীয় পরিচয় পত্র এর মতো কাজ করে।

কেননা, ভোটার কার্ডে থাকা নম্বরের মাধ্যমে যেমন নির্দিষ্ট ব্যক্তিকে শনাক্ত করা যায়। তেমনিভাবে টিন নম্বর দিয়েও করদাতা ব্যক্তিদের শনাক্ত করা যায়।

তো এটিই হলো, টিন সার্টিফিকেট এর মূল কাজ। আশা করি, উক্ত বিষয় টি সম্পর্কে আপনি একবারে পরিস্কার ধারনা পেয়ে গেছেন। তাই চলুন, এবার টিন সার্টিফিকেট বাতিল করার পদ্ধতি গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য জেনে নেওয়া যাক।

টিন সার্টিফিকেট থাকলে আয়কর দিতে হবে?

আমাদের অনেকের মনে একটি ভ্রান্ত ধারনা আছে। সেটি হলো, আমরা অনেকেই মনে করি যে, টিন সার্টিফিকেট থাকলেই হয়তবা আয়কর প্রদান করতে হয়। কিন্তুু যারা আসলে এমনটা ভেবে থাকেন। তাদের ধারনা সম্পূর্ণ ভুল।

কারণ, আপনার নিকট টিন সার্টিফিকেট থাকলেই আয়কর দিতে হবেনা। বরং যখন আপনার করযোগ্য আয় থাকবে। ঠিক তখনি আপনাকে আয়কর প্রদান করতে হবে।

আর এই করযোগ্য আয় এর পরিমান হিসেবে যখন কোনো একজন পুরুষ বছরে ৩ লাখ টাকা আয় করবে। তখন তাকে করযোগ্য আয় হিসেবে ধরা হবে। এবং তখন সেই পুরুষকে অবশ্যই কর প্রদান করতে হবে।

কিন্তুু যদি সেই পুরুষ ব্যক্তি ৩ লাখ টাকার কম আয় করে। তাহলে তাকে কোনো ধরনের কর প্রদান করার প্রয়োজন পড়বে না।

অপরদিকে যদি কোনো একজন নারী বছরে ৩ লাখ ৫০ হাজার বা তার থেকেও বেশি আয় করে। তাহলেও তাকে কর প্রদান করতে হবে। আর যদি সেই নারী / মহিলা এর থেকে কম পরিমান টাকা আয় করে। তাহলে তাকেও কোনো ধরনের কর প্রদান করতে হবেনা।

তাই এই বিষয় টা ষ্পষ্ট করে জেনে রাখুন যে, আয়ের উপর নির্ভর করে কর প্রদান করতে হয়। কিন্তুু যদি আপনার নিকট শুধু টিন সার্টিফিকেট থাকে। এবং আপনার যদি করযোগ্য আয় না থাকে। তাহলে আপনাকে কোনো ধরনের কর দিতে হবেনা। 

টিন সার্টিফিকেট বাতিল করার শর্তাবলী

আজকের এই আলোচনা তে আমরা অবশ্যই টিন সার্টিফিকেট বাতিল করার নিয়ম গুলো সম্পর্কে জানবো। তবে তার আগে আমাদের টিন সার্টিফিকেট বাতিল করার শর্তাবলী গুলো সম্পর্কে জানতে হবে। কেননা, বাংলাদেশ কর কমিশন থেকে কিছু শর্ত প্রদান করা হয়েছে।

আর উক্ত শর্ত গুলো যখন কারো সাথে মিলে যাবে। তখন সেই ব্যক্তি তার টিন সার্টিফিকেট বাতিল করতে পারবে। যেমন, 

  1. যদি কোনো কারণে একজন করদাতা ব্যক্তি মৃত্যুবরন করেন। এবং যদি তার ব্যক্তিগত টিন চালু করার মতো কোনো ধরনের কার্যক্রম চালু না থাকে। তাহলে সেই ব্যক্তির যে সকল ওয়ারিশ থাকবে। তারা সেই টিন বাতিলের দাবি করতে পারবে। এবং পরবর্তীতে সেই টিন স্থায়ী ভাবে বন্ধ করে দেওয়া হবে। 
  2. এমন কোনো ব্যক্তি যা স্থায়ী ভাবে বাংলাদেশ এর নাগরিক নয়। তারা যদি বাংলাদেশ ছেড়ে নিজের দেশে যায়। তাহলে সেই ব্যক্তির চলমান থাকা টিন স্থায়ী ভাবে বাতিল করা হবে। 
  3. পরিস্থিতি অনুযায়ী একজন ব্যক্তির আয় যদি কমে যায়। এবং তার আয় এর পরিমান যদি করযোগ্য না হয়। তাহলেও সেই ব্যক্তির টিন সার্টিফিকেট বাতিল করা হবে। 

তো উপরের আলোচনা তে আপনি টিন সার্টিফিকেট বাতিল করার নিয়মাবলি গুলো দেখতে পাচ্ছেন। আর যদি এই কারন গুলো আপনার সাথেও মিলে যায়। তাহলে আপনি আপনার টিন বাতিল করার জন্য আবেদন করতে পারবেন।

কিন্তুু এর বাইরে যদি অন্য কোনো কারণে টিন বাতিল করতে চান। তাহলে অধিকাংশ সময় আপনার টিন বাতিল করার আবেদন টি গ্রহনযোগ্য হবেনা। আশা করি, উক্ত বিষয়টি সম্পর্কে আপনি পরিস্কার ধারনা পেয়ে গেছেন।

টিন সার্টিফিকেট বাতিল করার নিয়ম

যদিওবা উপরের আলোচনা তে আমরা টিন সার্টিফিকেট সম্পর্কে বিভিন্ন বিষয় জানতে পেরেছি। তবে এ বার আমি আপনাকে Tin সার্টিফিকেট বাতিল করার নিয়ম গুলো জানিয়ে দিবো।

আর আপনি যখন টিন সার্টিফিকেট বাতিল করবেন। তখন আপনার নিকট বেশ কিছু ডকুমেন্টস এর প্রয়োজন হবে। যেমন,

  1. পূর্বে দাখিল করা আয়কর রিটার্ন দাখিল এর রিসিট কপি,
  2. আপনার জাতীয় পরিচয় পত্র এর ফটোকপি,

আর যখন আপনার নিকট উপরোক্ত ডকুমেন্টস গুলো থাকবে। তারপর সেগুলো সহো একটি লিখিত আবেদন করতে হবে। আর সেটি আপনাকে উপ কর কমিশনার বরাবর পাঠাতে হবে। এরপর যখন তারা আপনার আবেদন টি হাতে পাবে। তারপর তারা যাচাই করবে।

যখন তারা যাচাই করার পর আপনার আবেদন টি গ্রহন করবে। তারপর তারা স্থায়ী ভাবে আপনার টিন সার্টিফিকেট বাতিল করে দিবে। আর তারা মূলত দুইটি কারণে টিন সার্টিফিকেট বাতিল করে থাকে। সে গুলো হলো, যদি করদাতা ব্যক্তি মারা যায়। এবং যদি করযোগ্য আয় না থাকে।

করদাতা মারা গেলে

যদি একজন ব্যক্তি টিন সার্টিফিকেট করার পর কর প্রদান করে। এবং পরবর্তী সময়ে যদি সেই ব্যক্তি মারা যায়। এবং তার করা টিন সার্টিফিকেট যদি কোনো ধরনের প্রতিষ্ঠানে বা ব্যবসার কাজে ব্যবহার করা না হয়।

তাহলে আবেদন করার মাধ্যমে সেই টিন বাতিল করা সম্ভব। কিন্তুু যদি টিনধারী ব্যক্তির মৃত্যুর পরও তার আগের টিন সার্টিফিকেট ব্যবহার করা হয়। তাহলে কিন্তুু প্রতি বছর করযোগ্য আয় এর পরিমান হিসেবে আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে হবে। কিন্তুু যদি পরবর্তীতে করযোগ্য আয় না হয়।

তাহলে সেই টিন এর কর দাখিল করার দরকার হবেনা। এবং আপনি সেই মৃত ব্যক্তির ওয়ারিশ হিসেবে চিরস্থায়ী ভাবে টিন বাতিল করতে পারবেন। 

আর এই বিষয়টি Income Tax ordinance 1984 Section 75 (2B) এর মধ্যে ষ্পষ্ট করে উল্লেখ করা আছে। 

”যদি কোনো মৃত ব্যক্তির টিন সার্টিফিকেট এর কোনো ধরনের প্রয়োজনীয়তা না থাকে। তাহলে সেই মৃত ব্যক্তির যেসকল ওয়ারিশ আছে। তারা কর কমিশন অফিস এর উপ কমিশনার বরাবর লিখিত আবেদন করতে পারবে।

এবং পরবর্তী সময়ে উপ কমিশনার যাচাই বাচাই করে উক্ত টিন স্থগিত বা বাতিল করবেন। তবে আপনি যদি একজন ওয়ারিশ হয়ে টিন সার্টিফিকেট বাতিল করতে চান। তাহলে আপনার নিকট বেশ কিছু ডকুমেন্টস এর প্রয়োজন হবে। যেমন,

  1. করদাতার মৃত্যু সনদ এর কপি,
  2. মৃত করদাতার ভোটার আইডি কার্ড এর কপি,
  3. পূর্বের কর প্রদান করার প্রয়োজনীয় ডকুমেন্টস,
  4. টিন সার্টিফিকেট এর ফটোকপি,
  5. ওয়ারিশকৃত ব্যক্তির লিখিত আবেদন,

তো আপনি যদি কোনো মৃত ব্যক্তির ওয়ারিশ হয়ে তার টিন সার্টিফিকেট বাতিল করতে চান। তাহলে উক্ত ডকুমেন্টস গুলোর মাধ্যমে লিখিত আবেদন করে টিন স্থগিত বা বাতিল করতে পারবেন।

করযোগ্য আয় না থাকলে

আমরা সকলেই জানি যে, আপনার যদি করযোগ্য আয় না থাকে। তাহলে আপনাকে আর আয়কর রিটার্ন দাখিল করতে হবেনা। আর উক্ত সময়ে আপনি চাইলে আপনার টিন সার্টিফিকেট বাতিল এর আবেদন করতে পারবেন।

তবে এই কারনে যদি আপনি আপনার টিন বাতিল করতে চান। তাহলে আপনার নিকট বেশ কিছু ডকুমেন্টস এর প্রয়োজন হবে। যেমন,

  1. একটি লিখিত আবেদন করতে হবে।
  2. পূর্বের টিন সার্টিফিকেট এর ফটোকপি লাগবে,
  3. পূর্বে দায়ের করা আয়কর রিটার্ন এর প্রত্যয়ন পত্র দিতে হবে,
  4. পরপর ৩ বছরের শূন্য রিটার্ন দাখিল করতে হবে,
  5. টিনধারী ব্যক্তির ভোটার আইডি কার্ড এর ফটোকপি লাগবে,

যখন আপনার করযোগ্য আয় থাকবে না। তখন যদি আপনি আপনার টিন বাতিল করতে চান। তাহলে আপনার কি কি ডকুমেন্টস এর প্রয়োজন হবে। সেই ডকুমেন্টস গুলোর তালিকা উপরে প্রদান করা হলো।

এবং এই সকল ডকুমেন্টস গুলোর সাথে বাংলাদেশ কর কমিশন এর উপ কমিশনার বরাবার লিখিত আবেদন করতে হবে। তারপর বিবেচনার মাধ্যমে আপনার টিন সার্টিফিকেট বাতিল করা হবে।

রিটার্ন জমা না দিলে কি হয়?

উপরের আলোচনা তে আমরা টিন সার্টিফিকেট বাতিল করার নিয়ম গুলো সম্পর্কে বিস্তারিত জেনেছি। তবে এবার আমি আপনাকে একটা গুরুত্বপূর্ণ কথা বলবো।

সেটি হলো, আমরা যদি সময়মতো আমাদের কর প্রদান না করি, তাহলে আমাদের কি কি সমস্যা হবে। তো আপনি যদি কর না দেওয়া ব্যক্তির সাথে কথা বলেন।

তাহলে আপনি জানতে পারবেন যে, কর রিটার্ন না করলে কতটা ঝামেলার মধ্যে পড়তে হয়। যেমন ধরুন, আপনি নিয়মিত কর প্রদান করেন। এবং পরে কোনো কারণে আপনার আয় কমে আসলো।

এখন আপনি যদি এই বিষয়টি তাদের কে অবিহিত না করেন। তাহলে পরবর্তী সময়ে আপনাকে জরিমানা সহো প্রাপ্য কর প্রদান করতে হবে। এছাড়াও আপনি যদি ক্রমাগত ভাবে কর দাখিল না করেন। তাহলে আপনার প্রদান করা কর এর ভিত্তিতে সরল সুদও ধরা হতে পারে।

এছাড়াও কর রিটার্ন দাখিল না করলে আপনার আরো অনেক ধরনের সমস্যা হবে। যেমন,

  1. আপনি যদি কর প্রদান না করেন। তাহলে আপনি দেশের বাইরে যাওয়ার সময় সহজে ভিসা পাবেন না। কেননা, আপনাকে অবশ্যই ভিসা করা আগে কর দাখিল করতে হবে। 
  2. আপনি যদি ক্রমাগত ভাবে কয়েক বছর কর প্রদান না করেন। তাহলে আপনার বিলম্ব বছরের প্রতিটা দিন ৫০ টাকা করে জরিমানা হতে পারে। 
  3. যারা পুরোনো করদাতা, তারা যদি আয়কর রিটার্ন দাখিল না করে। তাহলে তার গত বছর গুলোর ৫০ শতাংশ বাড়তি কর দিতে হবে। 
  4. যদি কোনো ব্যক্তি কর না দেয়। তাহলে তার অর্থের উপর ভিত্তি করে ২ শতাংশ সরল সুদ ধার্য করা হবে। 
  5. যেসকল প্রতিষ্ঠান বা ব্যবসায়ী কর প্রদান করবে না। তাদের সম্পদ জব্দ করার মতো অধিকার থাকবে।

তাই যদি আপনি করযোগ্য একজন ব্যক্তি হয়ে থাকেন। তাহলে অবশ্যই আপনি সময়মতো আপনার কর পরিশোধ করার চেষ্টা করবেন। অন্যথায় আপনিও এই ধরনের সমসার মধ্যে পড়বেন।

টিন সার্টিফিকেট বাতিল নিয়ে আমাদের শেষকথা

প্রিয় পাঠক, আজকে আমি আপনাকে টিন সার্টিফিকেট বাতিল করার নিয়ম গুলো দেখিয়ে দিয়েছি। আর আপনি যদি উপরে দেখানো নিয়ম গুলো সঠিক ভাবে ফলো করতে পারেন। তাহলে আপনি সফল ভাবে আপনি আপনার টিন সার্টিফিকেট বাতিল করতে পারবেন।

তবে এরপরও যদি আপনার কোনো ধরনের সমস্যা হয়। তাহলে আপনি আপনার সমস্যা টি নিচে কমেন্ট করে জানিয়ে দিবেন। আমি যথাসাধ্য চেষ্টা করবো আপনার সমস্যার সমাধান করার জন্য।

আর আপনি যদি এমন গুরুত্বপূর্ণ তথ্য গুলো খুব সহজ ভাষায় জানতে চান। তাহলে আমাদের সাথে থাকার চেষ্টা করবেন। ধন্যবাদ, এতক্ষন ধরে আমাদের সাথে থাকার জন্য। ভালো থাকুন, সুস্থ থাকুন। 

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Scroll to Top